Written by Official MakeItUltra™ Contributor: Caitlyn K., MA. (USA) Founder of: Change Your Season This time of year is a time for family, friends and loved ones to spend time together and reflect on the year that has been. While the holiday season is welcomed by many, it can also come with a lot of stressors. […]
Category Archives: Aayojan
জামদানী সাড়ি
Jamdani Saree JM-0042
পবিত্র ঈদ –উল-আযহা উপলক্ষে ব্রানোর পক্ষ থেকে সকল শুভানুধ্যায়ীদের জানাই ঈদ মোবারাক।
হাজার হাজার বইয়ের সংগ্রহ থেকে অনলাইনে ঘরে বসে কিনুন আপনার পছন্দের যে কোন বই
নির্বাচিত কিশোর গল্প
কর্মক্ষেত্রে সফলতা
http://www.branoo.com/productdetail/51474/কর্মক্ষেত্রে-সফলতা/6309
ফেইস বুকের ব্যবহার কমছে tsu.co ব্যবহার বাড়ছে বিস্তারিত পড়ুন বুঝতে পারবেন..
ফেইস বুক ব্যবহার করে আমরা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করি, কিন্তু সামাজিক সাইট tsu.co ব্যবহার করে যোগাযোগ রক্ষা করছে পাশাপাশি Incomeও করছে।দয়া করে একটু ধৈর্য্য্ ধরে পড়ুন বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ছেলে-মেয়ে, ছোট-বড়, মোবাইল দিয়ে-পিসি/ল্যাপটপ দিয়ে, চাকরিজীবী-বেকার, ছাত্র-ছাত্রী; সকল শ্রেণীর-সকল পেশার সবাই এই কাজটা করতে পারবেন কিন্তু পুরো পোষ্টটি পড়ে কাজে শুরু করবেন। Continue reading
মেমোরি কার্ড থেকে মুছে গেলে ছবি ফিরিয়ে আনার জন্য
অনলাইন আয়োজনঃ কয়েকদিন আগে প্রিয় মানুষটির সঙ্গে অনেকগুলো মনের মতো ছবি ফ্রেম বন্দী করেছিলেন তার মুঠোফোনে। আজ ঘুম থেকে ওঠার পর ছবিগুলো আর খুঁজে পাচ্ছেন না। কীভাবে যেন ছবিগুলো মুছে গেছে মেমোরি কার্ড থেকে। সেঁজুতির মতো এধরনের বিড়ম্বনার শিকার অনেকেই।
এই বিপত্তির হাত থেকে বাঁচতে একটি সহজ এবং কার্যকর পদ্ধতি গ্রহন করতে পারেন।
আপনি যদি দেখেন আপনার প্রয়োজনীয় কোন ছবি মুছে গেছে, তাহলে ওই মেমোরি কার্ড থেকে অন্য কিছু মুছে ফেলবেন না কিংবা নতুন করে কোন ফাইল রাখবেন না। Continue reading
Facebook এর জনক মার্ক জুকারবার্গ
মার্ক জুকারবার্গকে (Mark Zucker Berg) নিয়ে কিছু তথ্য!
- ফেসবুকের প্রকৃত রং নীল এর কারন হল মার্ক জুকারবার্গ বর্ণান্ধ। মার্ক জুকারবার্গ যে রঙটা সবচেয়ে ভালো দেখে সেটা হল নীল।
- মার্ক জুকারবার্গ এর একটা কুকুর আছে, যার নাম বিস্ট। এবং এই কুকুরের নামে একটা পেজ আছে।
- মার্ক জুকারবার্গ বন্ধুদের কাছে জুক নামে পরিচিত এবং তার মা তাকে প্রিন্সলী ডাকেন।
- মার্ক জুকারবার্গ চাইনিজ ভাষা শিখেছিলো ২০১০ সালে যাতে সে তার শ্বশুর বাড়ির লোকদের সাথে কথা বলতে পারে।
- মার্ক জুকারবার্গকে নিয়ে “দি সোশিয়াল বুক” নামে একটা মুভি হয়েছিলো। মার্ক বলেছিলো যে অই মুভির সাথে তার রিয়েল জীবনের এক মাত্র যে জিনিসটা মিলে তা হল মুভির নায়কের ড্রেস( টি-শার্ট )।
- মার্ক জুকারবার্গ এর সাথে তার গার্লফ্রেন্ড প্রিসিলা চ্যান এর প্রথম দেখা হয়েছিলো হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটা টয়লেটের লাইনে, ২০০৩ সালে।
- মার্ক জুকারবার্গ, বিয়ের সময় প্রিসিলার হাতের আংটির ডিজাইন করেছিলো।
- মার্ক জুকারবার্গ এর বিয়েতে যেসব লোকজন এসেছিলো তারা জানতো না যে তারা বিয়েতে এসেছে যতক্ষনপর্যন্ত না বলা হয়েছে। সবাই ভেবেছিলো প্রিসিলার গ্রাজুয়েশান পার্টি এটা।
- গুগল এর গুগল প্লাসে মার্ক জুকারবার্গ এর সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার রয়েছে, যা অন্য কারো নেই।
- মার্ক জুকারবার্গ এর টুইটার একাউন্টের ইউজার নেম হচ্ছে finkd.
- ইয়াহু ফেসবুক কিনতে চেয়েছিলো ১ বিলিয়ন ডলারে। মার্ক জুকারবার্গ সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলো।
- মার্ক জুকারবার্গ গ্রিন ডে, টেয়লর সুইফট, শাকিরার শুনতে পছন্দ করেন।
- কোন ফেসবুক ইউজার মার্ক জুকারবার্গ এর ফেসবুক প্রোফাইল ব্লক করতেপারবেনা
- মার্ক জুকারবার্গ পারতপক্ষে স্যুট ( ফর্মাল ড্রেস ) পরেন না।
মার্ক জুকারবার্গ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন Click here Collected from the Internet
ধন্যবাদ।
Unknown More information-আরো অজানা তথ্য জানতে = Click Me
Information Sources + Unknown Data = Answer Click here
Steve Jobs Top 5 Secrets
এ্যাপলের সিইও স্টিভ জবসের পাচটি সিক্রেট রহস্য
আমরা “বিজনেস” এবং “সেলিব্রেটি” শব্দ দুটিকে এক সাথে কোন সময়ই দেখি না, কিন্তু স্টিভ জবস ছিলেন দুটি শব্দেরেই অধিকারী। একটি জিনিস লক্ষ্য করবেন, আমরা শুধু এ্যাপল ইংকস এর পন্যটিই বা তার মূল্যই বিবেচনা করি নাই, বরং আমরা স্বয়ং সিইও কে দেখেছি, তার আলাপ আলোচনা শুনেছি। অক্টোবর ৫, ২০১১ সালের মৃত্যুর পর আমরা দেখেছি যে, অসংখ্য ওয়েবসাইট, সেলিব্রেটিস, প্রযুক্তি পন্ডিত এবং এমেরিকার প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত তাকে শ্রদ্ধাঞ্জলী দিয়েছেন। জবসকে নিয়ে আমরা এতো আলোচনা করতে চাই কেন? কোন ব্যক্তিকে তখনই স্টাডি করতে প্রলুব্ধ করে, যখন আসলেই ব্যক্তিটি থাকে আইডিয়াতে পরিপূর্ণ, যখন সে তার নিজস্ব রাজত্ব তৈরি করে নেন। মানুষ তখন তার মিথগুলো বের করার কাজে লিপ্ত থাকেন।
তাছাড়াও, জবস ছিলেন একজন আকর্ষনীয় ব্যক্তি। তিনি ছিলেন কলেজ ছিটকে পড়া ছাত্র যিনি জিতেছিলেন “ন্যাশনাল ম্যাডেল অব টেকনোলজি”। রহস্যময় ব্যক্তি ও আকাংখিত বস হিসেবে তার ব্যাপক সুনাম ছিলো । জবস তার জীবনের বিস্তারিত খুব গোপন রেখেছিলেন এবং তার কোম্পানিও তার গোপনীয়তা রক্ষা করেছে, যা আমাদেরকে আরও প্রলুব্ধ করে। এখন আমরা দেখবো তার জনপ্রিয় পাচটি জনপ্রিয় মিথগুলো:
১. স্টিভ জবস তার কর্মচারীদেরকে কোন কারন ছাড়াই ভয় দেখাতেন
জবসের রহস্যময় ভার্সন তাকে দিয়েছে বিভিন্ন গঠন। যে ব্যক্তিটি ছিলেন একজন সেলসম্যানগুরু, সম্পূর্ণ বিকৃত (ডিসটর্টেড) মার্কেটে ক্রেতাদেরকে নতুন পন্যের প্রতি আকৃষ্ট করতেন খুব সহজে- এবং তিনিই একজন অনমনীয় বস, প্রতিযোগী এবং কর্মচারী সবার কাছেই ছিলেন নির্মম ব্যক্তি।
বাস্তবতা আরও জটিল। স্টিভ জবস ছিলেন খুতখুতে এবং খুব ছোট বিষয়ে মনোযোগ দিতে পারতেন খুব ভালোভাবে। একজন ইঞ্জিনিয়ারের কাছ হয়তো এটাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে না ও হতে পারে। কিন্তু যদি তার কাজ জবসকে খুশি করতে না পারতো তিনি সব শো বন্ধ করে দিতেন।
যে ভালো করতো এবং কোন ফলাফল বয়ে আনতে পারতো, তার প্রশংসায় স্তুপ ফেলে দিতেন। কিন্তু যে কর্মচারীটি একদিন এতো প্রশংসিত হয়েছে, ঠিক অন্যদিন তাকে সমালোচনা করতে পিছ পা হতেন না। জবস অনেক সময় তার কর্মচারীদেরকে অযথাই রাগ দেখাতেন এবং তাদের কাজ ভালো হলেও তর্ক করতেন। তার কারন ছিলো কর্মচারীরা তাদের অবস্থানকে ডিফেন্ড বা রক্ষা করতে পারে কিনা।
২. জবস কখনো জাপান ফিরে যাবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন
এটি একটি মহান গল্প: ২০১০ সালে কিয়োটো, জাপানে অবকাশ যাপন করেছিলেন। অবকাশ যাপনের পর তিনি এয়ারপোর্টে গেলেন তার প্রাইভেট জেট প্লেন দিয়ে দেশে ফিরবেন। কিন্তু এয়ারপোর্টের নিরাপত্তাকর্মী জানালো তার ব্যক্তিগত বিমানে যাওয়ার অনুমতি নাই। তারা কেন এ কথা বলবে? কারন তিনি নিনজা থ্রোয়িং স্টারস কিনেছিলেন। তারপর তিনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে আর জাপান আসবেন না। (তথ্যসুত্র)
৩. প্রতিদিন একই পোষাক পরিধান করতেন
আড্রিয়ান মঙ্ক ছিলেন একজন টিভি ডিটেকটিভ যার পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে অত্যাধিক-বাধ্যতামূলক ব্যাধি কাজ করতো। তার জন্য পোশাকটি ছিলো প্লেইড এর উপর ব্রাউন কালার। কিন্তু এটা ছিলো তার ডিজাইনার কর্তৃক দেয়া কস্টিউম। রিয়েল স্টিভ জবস কোন ওযার্ডরোব ব্যবহার করতেন না এটা আমরা নিশ্চিত (তথ্যসূত্র)। তিনি সবসময় পাবলিক এর সামনে কালো মক টার্টলনেক (mock turtleneck) এবং জিন্স পড়তেন। কেন? তিনি কখনই বলেন নাই।
৪. নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তার জন্য জবস সবসময় নাম্বার প্লেটের বদলে গাড়িতে বারকোড ব্যবহার করতেন
একদা এক ব্লগার এ্যাপল এর পার্কিং লটে পার্ক করা সিলভার কালারের মার্সিডিজ এর একটি ছবি শেয়ার করেছিলো। গাড়িটির পিছনের দিকে কোন লাইসেন্স প্লেট নাই, এবং ফ্রেমের ভিতরে একটি বারকোড স্টিকার লাগানো ছিলো (তথ্যসূত্র)। ফরচুন ম্যাগাজিন এ বলা হয়, তিনি পার্কিং টিকিট না কিনার উদ্দেশ্যেই লাইসেন্স প্লেটটি খুলে রাখতেন। তাছাড়া, জবস গাড়ীর আরও অন্যান্য নিয়মনীতিও ভঙ্গ করতেন। এ ব্যাপারে গুগলে সার্চ দিলে আরও অনেক আর্টিকেল পাবেন।
৫. এ্যাপল কর্পোরেশন তাকে কম্পানি চালানোর জন্য এক ডলার পরিশোধ করে
১৯৯৭ সাল থেকে ২০১১ পর্যন্ত যখন তিনি সিইও থেকে নেমে যান, বছরে এক ডলার বেতন হিসেবে পেতেন(তথ্যসূত্র)। প্রকৃতপক্ষে, কখনো কখনো কয়েক বছর মিলিয়ে এক ডলার হতো। তার যা ইনকাম ছিলো তা দিয়ে আইটিউন্স থেকে ট্যাক্স সহ একটি গানও কিনতে পারেন নি। তাহলে কেন সেখানে চাকরী করেছিলেন? কারন, এ্যাপল উচ্চ বেতন এর পরিবর্তে এমপ্লয়ীদেরকে পারফরমেন্স এওয়ার্ড দিতো যা তাদেরকে বহুদিন ধরে এই প্রতিষ্ঠানে চাকরী করার জন্য আকর্ষিত করতো। অবশ্যই জবস বছরে এক ডলারের বেশি আয় করতো। ২০০০ সালে রেকর্ড পরিমান কম্পিউটার বিক্রি করতে পারার কারনে তাকে ৮৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে প্রাইভেট জেট প্লেন দিয়ে ধন্যবাদ জানানো হয়। ফোর্বস ২০১০ এর মতে, তিনি ছিলেন বিশ্বের ১৩৬ তম ধনী ব্যক্তি।
জবস এর নেতৃত্বদান পদ্ধতি অন্যান্য সকল গাইডের বিপক্ষে যেতে পারে। তবে তার নেতৃত্ব ভোক্তাদের জন্য এ্যাপলকে এনে দিয়েছিলো সফল কিছু ইলেক্ট্রনিকস যা মার্কেট শেলভকে নাড়া দিয়েছিলো। তার কঠোর ও নির্মম হওয়ার রেকর্ড থাকা সত্বেও, জবস অর্জন করেছিলেন ব্যাপক সম্মান।
ধন্যবাদ.
Alibaba.com এর প্রতিষ্ঠাতা “জ্যাক মা” এর সফল হওয়ার গল্প
“জ্যাক মা” সফল এর স্বপ্ন ছোঁড়ায়
জ্যাক মা অথবা মা ইউন একজন চীনা উদ্যোক্ত ও মানবপ্রেমী ব্যাক্তি। সে আলিবাবা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। চীনের ই-কমার্স জায়ান্ট আলিবাবা’র প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা আলিবাবা প্রতিষ্ঠার আগে চাকরির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছিলেন। ৩০টি প্রতিষ্ঠানে চাকরি চেয়েও প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলেন আলিবাবা’র জ্যাক মা। কিন্তু কেএফসিসহ ৩০টি প্রতিষ্ঠানে চেষ্টা করেও কোন চাকরি জোগাড় করতে পারেননি তিনি।
সম্প্রতি মার্কিন সাংবাদিক চার্লি রোজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের এমনই কিছু কঠিন বাস্তবত কথা তুলে ধরেন তিনি। তিনি জানান, এনট্রান্স পরীক্ষায় দুইবার অকৃতকার্য হয়েছিলেন তিনি। একবার অকৃতকার্য হওয়ার পর তিনি ভিন্ন ভিন্ন ৩০টি প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করেন। কিন্তু সবগুলো প্রতিষ্ঠানই তাকে হতাশ করে। তিনি আরও বলেন, “আমি পুলিশে চাকরির জন্যও চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু আমাকে সেখানেও অনুপযুক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। পরবর্তীতে আমাদের এখানে যখন কেএফসি চালু হয়, তখন আমি সেখানেও চাকরি নেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা একসাথে ২৪ জন চাকরির জন্য আবেদন করেছিলাম। আমি ছাড়া বাকি ২৩ জনেরই সেখানে চাকরি হয়েছিল। আমিই একমাত্র ব্যক্তি যার চাকরি হয়নি।
তিনি জানান, পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালে আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। কিন্তু সে সময় তাকে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার পর তিন বছর কোন লাভের মুখ দেখতে ব্যর্থ হয় তার প্রতিষ্ঠান। সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল লেনদেন করা নিয়ে। লেনদেনের সমস্যা দূর করতে তিনি আলিপে চালুর সিদ্ধান্ত নেন। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য লেনদেন আরও সহজ করতে চেয়েছিলেন তিনি। তখন অনেকেই জ্যাক মা’র আলিপে চালুর সিদ্ধান্তকে ভুল বলে মনে করেছিলেন। তবে খুব দ্রুতই অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে থাকে। বর্তমানে প্রতিদিন আলিবাবা ব্যবহার করেন ১০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী। আর আলিপের বর্তমান গ্রাহক ৮০০ মিলিয়নেরও বেশি। আর সব মিলিয়ে জ্যাক মা’র সম্পদের পরিমাণ ২০৪০ কোটি ডলারেরও বেশি।
প্রতেক মানুুষের মাঝেই লুকায়িত প্রতিভা থাকে । পরীক্ষায় ফেল করা ও আকাখ্তি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে না পারা মানে এই নয় যে তাকে দ্বারা কিছু সম্ভব না। জীবনে সফল হতে হলে শুধু প্রয়োজন একাগ্র পরিশ্রম ও সফল হওয়ার প্রচন্ড আক্ঙাখা।
জ্যাক মা সম্পর্কে আরও জানতে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন।
ধন্যবাদ
এন্ড্রয়েড ফোন রুট করবেন কিভাবে
Rooting Android Phone Kingo Android Root
এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে রুট করবেন
Android phone কাস্টমাইজ করার কোন App দেখলেই লাফ দিয়ে ঝাপিয়ে পরে তা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। প্রথমে যদি appটি play store এ থাকে তবে Never forget to read developer comment about this app not user comment. cause play store ব্যবহারকারীরা অনেক সময় না বুঝেই মতামত দিয়ে যায় যা একটি ভাল appকেও লিস্টে বাজে রেটিং দিয়ে অনেক নিচে নামিয়ে দেয়।
কোন mode, patch, crack কিংবা অ্যান্ড্রয়েড কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য বদলে দেয় এমন কিছু Install করার পূর্বে CWM or custom recovery দিয়ে Stock Rom backup নিতে ভুলবেন না। আপনার dead brick ব্যাতিত যেকোনো problem এ backup কৃত Stock rom টি ই একমাত্র solution.
পোস্টের ভুল ত্রুটি হ্মমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
*Never copy this post. if you copy paste this post give me proper credit.
এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে রুট করবেন
প্রথমে এপ্লিকেশনটি ডাইনলোড করুন। এইখান থেকে না হলে নিচের লিংকে থেকে ডাউন লোড করুন।
বিকল্প ডাইনলোড লিংক।
তারপর ইনস্টল করুন। এতে সমস্যা হলে Settings > Security তে গিয়ে অনুমতি দিন। তাহলে ইনস্টল হতে সমস্যা হবে না।
ইনস্টল হয়ে গেলে এপ্লিকেশনটি চালু করুন। One Click Root এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আশা করি রুট হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ
Tips from this site have been collected. Visit the site
মাত্র ২৮৬ টাকায় পাবেন এন্ড্রয়েড ফোন
ফ্রিডম ২৫১ এন্ড্রয়েড ফোন
২৮৬ টাকা বা ৩.৬৭ ডলারে মিলবে এন্ড্রয়েড ফোন। শুনতে অবাক লাগলেও একেবারেই বাস্তব। ভারতের বিখ্যাত Ringing Bells Pvt. Ltd মোবাইল ফোন কোম্পানী এই ফোনটি বাজারে আনছে। মোবাইলটি তাদের নিজেদের তৈরী। ফোনটির দাম ধরা হয়েছে ২৫১ রুপি বা ৩.৬৭ ডলার, বাংলাদেশে এর দাম পড়বে ২৮৬ টাকা।
ফোনটির কনফিগারেশন:
ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি (এইচডি)
প্রসেসর: ১.৩ গিগাহাটজ
র্যাম: ১ জিবি
স্টোরজে: ৮ জিবি +৩২ গিজি মাইক্রো এসডি স্টোরেজ
মেইন ক্যামেরা: ৩.২ মেগাপিক্সেল
ফেইসিং ক্যামেরা: ০.৩ মেগাপিক্সেল
ব্যাটারী: ১৪৫০ এমএএইচ
অপারেটিং সিস্টেম: এন্ড্রয়েড ৫.১ ললিপপ
বর্তমান বাজারে এই কনফিগারেশনের একটি ফোনের দাম ৮ হাজারের কম নয়। পানির দামে মোবাইল বিক্রির এই উদ্যোগ অতি সাধারণ মানুষের হাতেও প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগবে বলে বিশেষঞ্জদের ধারনা।